Top Guidelines Of ওরস্যালাইন বানানোর নিয়ম

সকল প্রকার ভিসা তথ্য, চাকরির খবর, শিক্ষা বিষয়ক তথ্য সেবা।

ওরস্যালাইন ব্যবহারের সঠিক নিয়ম জেনে নিন

আরও ভালো জানার জন্য ইউটিউব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন। প্রবন্ধটি সংরক্ষণে রাখতে আপনার সোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করে রাখুন। যাতে প্রয়োজনে খুজে পেতে সহজ হয়। সাথে থাকার জন্য অন্তরের অন্তরস্থল থেকে এক রাশ প্রিতি ও ভালোবাসা রইল।

কোনোভাবেই পানির পরিমাণ কম বেশি করা যাবে না, এক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল তো পাওয়া যাবেই না, বরং শিশুদের ক্ষেত্রে ক্ষতিও হতে পারে।

এক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে— যদি জমির পরিমাণ দুই কাঠার মধ্যে হয় তবে জমির মালিক শতকরা ৬৭.

এই রে সেরেছে – মনে মনে ভাবলেন দিদার সাহেব। জীবনে কখনো ভেজাল মিষ্টি খাননি, আপনজনকেও খাওয়াননি। মেয়ের এত বড় সাফল্যে অফিসের প্রিয় কলিগদের যেন তেনভাবে মিষ্টিমুখ করাতে যথারীতি দিদার সাহেবের মন সায় দিল না। তিনি বললেন,

প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম এ উল্লেখিত করা হয়েছে ইন্‌-যুক্ত শব্দ যদি দীর্ঘ ঈ-কার যুক্ত হয় তাহলে  হলে সেসব শব্দে হ্রস্ব ই-কার হবে। যেমনঃ

ঙ , ং  যুক্ত শব্দের বাংলা একাডেমি বানানের নিয়মঃ

খাওয়ার স্যালাইন সবসময় সঠিক নিয়মে বানাতে হবে। মুখের স্বাদ বাড়ানোর জন্য কোন উপকরণ বাড়তি প্রয়োগ করলে যে কোন সময় এটি মৃত্যুঝুঁকির কারন হতে পারে।[৪] তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

সমস্ত চাকরির অফার ওয়েবসাইট প্যাকেজ ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স অ্যাডসেন্স ব্লগিং কোর্স লেখালেখির চাকরির অফার পেমেন্টঃ কোর্স/সার্ভিস নতুন পোস্ট লিখুন টেস্ট/অ্যাডমিন ওয়ার্ক ব্লগ পোস্ট ক্যাটাগরি

ওরস্যালাইনের আবিস্কারকের নাম ডা. রফিকুল ইসলাম। ১৯৩৬ সালে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে রফিকুল ইসলাম জন্মগ্রহণ করেন। শিক্ষাজীবনে তিনি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাশ করেন। পরে  তৎকালীন আইসিডিডিআর-এ ১৯৬০ সালে যোগ দেন। তিনি  আইসিডিডিআরবিতে থাকাকালীন সময়ে বেশ কিছু  ওষুধ আবিষ্কার করেন। এর মধ্যে ওরস্যালাইন অন্যতম। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের পশ্চিমবঙ্গে প্রচুর বাংলাদেশি শরণার্থী কলেরা ও ডায়রিয়া রোগে আক্রান্ত হয়। সে সময়ে ওই রোগীদের বাঁচাতে ওরস্যালাইনের প্রয়োগ করেন ডা.

অনিবন্ধিত সম্পাদকের জন্য পাতা আরও জানুন

ইফতারে যেভাবে খাবার খাওয়া স্বাস্থ্যকর

খাবার খাওয়ার পর মৌরি চিবিয়ে খেলে হজম ভাল হয়। গ্যাস আর ফোলাভাব কমাতে এই মৌরি খুবই সাহায্য করে। রোজ সকালে মৌরি ভেজানো জল খেলে পেটের কোনও সমস্যা থাকে না। যদি গ্যাস হয়ে যায় তাহলে মৌরি, আদাএকসঙ্গে থেঁতো করে নিন। এবার এর সঙ্গে সামান্য রক সল্ট আর এক চিমটে হিং মিশিয়ে চা বানিয়ে নিন। এই চা একদম গরম গরম খেতে হবে। এছাড়াও রোজ সকালে মৌরি, জিরে, ধনে ভেজানো জল খেতে হবে। এই অভ্যাসেও কিন্তু পেট ফাঁপার মত সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।Details

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *